আরিফ মেহমুদ ॥ থাইল্যান্ড থেকে আমদানি করা ৩০০ টনের অধিক খাওয়ার অযোগ্য পচা চাল নিয়ে বেকায়দায় পড়েছে কুষ্টিয়া জেলা খাদ্য অফিস। এ চাল কি করা হবে তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তারা। গত মঙ্গলবার রেশনে পচা এ চাল পেয়ে বিক্ষোভ করেছেন মুক্তিযোদ্ধারা। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত বছর থাইল্যান্ড থেকে বিপুল পরিমান চাল আমদানি করা হয়। আমদানি করা এসব চাউলের বড় একটি অংশ পচা। খাওয়ার অযোগ্য ৩০০টনের অধিক চাল কুষ্টিয়ার খাদ্য গুদাম গুলোতে পড়ে আছে। এসব চাল কেউ নিচ্ছে না। সরকারী ক্রয় করা প্রায় নিম্নমানের চাল গুদামজাত করা হয়েছিল গত মে মাসের ১২ ও ১৩ তারিখে। এ সমুদয় চাল খাওয়ার অনুপযোগী হলেও তা বর্তমানে বিতরনের চেষ্টা করছে খাদ্য কর্মকর্তারা। শহরের বড় বাজারের খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহ নেওয়াজ জানান, আমদানি করা ৬০টন চাল তার গুদামে রয়েছে। এ চালের মান খুব খারাপ। বেশি দামে এসব চাল দেশের বাইরে থেকে আনা হলে এখন ১৫ টাকা কেজিতেও কেউ নেবে না বলে মনে করেন তিনি। আমদানি করা এসব চাল নিয়ে তারা বেকায়দায় আছেন বলে জানান।
গত মে মাসে কুষ্টিয়া জেলার খাদ্য গুদামগুলোতে নিম্নমানের চাল গুদামজাত করার পর তা টের পান জনপ্রতিনিধিরা। তারা মিরপুর গুদামে গিয়ে নিম্নমানের চাল রাখার বিরোধিতা করেন। পরে জেলা প্রশাসকসহ খাদ্য অফিসের কর্মকর্তারা গুদাম পরিদর্শন করে বিষয়টি সুরাহার আশ্বাস দেন। এসব নিম্নমানের চাল বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বিতরনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। জেলার প্রতিটি গুদামে ভাল চাল থাকলেও যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝে খাওয়ার অযোগ্য পচা চাল বিরতন করা নিয়ে তারা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম জানান, গরু ছাগলেও যে চাল খেতে পারবে না সে চাল আমাদের দিয়ে অপমান করা হয়েছে। এ চাল সরিয়ে ফেলার দাবি জানান তিনি। জেলা খাদ্য অফিসের একটি সুত্র জানিয়েছে, পচা এ চাল নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় এ চাল বিলি না করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। তারপরও এ চাল কি করে বিলি করা হলো তা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। এ চালের ব্যাপারে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক সুজা আলম জানান, আমদানি করা চাল নিয়ে তারা বিপাকে আছেন। বিষয়টি উচ্চ পর্যায়ে জানানো হয়েছে।
গত মে মাসে কুষ্টিয়া জেলার খাদ্য গুদামগুলোতে নিম্নমানের চাল গুদামজাত করার পর তা টের পান জনপ্রতিনিধিরা। তারা মিরপুর গুদামে গিয়ে নিম্নমানের চাল রাখার বিরোধিতা করেন। পরে জেলা প্রশাসকসহ খাদ্য অফিসের কর্মকর্তারা গুদাম পরিদর্শন করে বিষয়টি সুরাহার আশ্বাস দেন। এসব নিম্নমানের চাল বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বিতরনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। জেলার প্রতিটি গুদামে ভাল চাল থাকলেও যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝে খাওয়ার অযোগ্য পচা চাল বিরতন করা নিয়ে তারা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম জানান, গরু ছাগলেও যে চাল খেতে পারবে না সে চাল আমাদের দিয়ে অপমান করা হয়েছে। এ চাল সরিয়ে ফেলার দাবি জানান তিনি। জেলা খাদ্য অফিসের একটি সুত্র জানিয়েছে, পচা এ চাল নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় এ চাল বিলি না করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। তারপরও এ চাল কি করে বিলি করা হলো তা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। এ চালের ব্যাপারে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক সুজা আলম জানান, আমদানি করা চাল নিয়ে তারা বিপাকে আছেন। বিষয়টি উচ্চ পর্যায়ে জানানো হয়েছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন