আরিফ মেহমুদ ॥ কুষ্টিয়ার জেলা প্রশাসক সৈয়দ বেলাল হোসেন বলেছেন, জাতীয় জীবনের সবচেয়ে আলোচিত, সবচেয়ে গৌরবের স্মৃতি নিয়ে আবারও ফিরে এসেছে চির অমান, আনন্দ-বেদনায় মিশ্রিত আমাদের মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসটি। মৃত্যুপণ লড়াই ও রক্তসমুদ্র পাড়ি দিয়ে বীর বাঙালি জাতি ছিনিয়ে এনেছে জাতীয় ইতিহাসের সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জন-স্বাধীনতা। আজ থেকে ৪২ বছর আগের এই দিনে পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর দমন অভিযানের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়ে স্বাধীনতা যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল বাংলার সাড়ে সাত কোটি বাঙালি। বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অমোঘ আহবানে সর্বাত্বক লড়াই শুরু করে তারা। ২৫ মার্চের কালরাত্রিতে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ঢাকার গণহত্যাই মরণপণ যুদ্ধে ঠেলে দেয় এ জনপদের মানুষকে। দীর্ঘ নয় মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মাধ্যমে ১৬ ডিসেম্বর লড়াকু এ জাতি চূড়ান্ত বিজয়ের মধ্য দিয়ে ছিনিয়ে আনে তার অনিবার্য বিজয়। সেই থেকে ২৬ মার্চ এ জাতির জন্য এক আলোকোজ্জ্বল গৌরবের ও অহংকারের দিন। গতকাল কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসন আয়োজিত মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে বেলা ১১টায় জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে জেলার শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবার ও যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা ও মুক্তিযোদ্ধাদের ক্রেষ্ট প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন স্বাধীনতার গৌরবময় ইতিহাস ধরে রাখতে বর্তমানে প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। অসত্য ও বিকৃত ইতিহাস থেকে নতুন প্রজন্মকে মুক্ত করা এবং যুদ্ধাপরাধী, রাজাকারমুক্ত দেশ গড়ার। বাংলাদেশ এবং বঙ্গবন্ধু, রাষ্ট্র এবং ব্যক্তি আজ এক বিন্দুতে মিলিত হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের স্ব-পক্ষের সকল শক্তিকে নিজের ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সম্পন্ন করতে। স্বাধীনতার ৪২ বছরে অনেকেই হতাশা প্রকাশ করেন, দেশ আমাকে কি দিয়েছে! দেশ আমাকে কি দিয়েছে সেটি বড় কথা নয়, বড় কথা হচ্ছে আমি দেশকে কি দিয়েছি সেটিই প্রধান বিবেচ্য বিষয় মেনে নিয়ে দেশ ও জাতির উন্নয়নে সামনে এগিয়ে যেতে হবে।
কুষ্টিয়া জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কেএম রাহাতুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুষ্টিয়ার পুলিশ সুপার মফিজ উদ্দিন আহম্মেদ, জেলা আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক আজগর আলী, জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের কমান্ডার নাছিম উদ্দিন আহমেদ, ডেপুটি কমান্ডার হাজী রফিকুল আলম টুকু, বীর মুক্তিযোদ্ধা নাসির উদ্দিন মৃধা, আব্দুল মোমিন ও সানোয়ার উদ্দিন রিন্টু প্রমুখ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন আরডিসি ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জাহিদুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে নিহত সকল শহীদের আত্মার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে ১মিনিট দাড়িয়ে নিরবতা পালন করা হয়। পরিশেষে জেলার শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবার ও যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা ও বিশেষ উপহার সামগ্রী প্রদান করা হয়।
এদিকে স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে সন্ধ্যায় কুষ্টিয়া কালেক্টরেট ভবন চত্বরের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের পাদদেশে কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসন আয়োজিত মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ড.মল্লিক আনোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানেও তিনি প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন। তিনি তার বক্তব্যে আরো বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে সুখি সমৃদ্ধ ও দারিদ্রমুক্ত দেশ গঠনে ও জাতীয় উন্নয়নে ডিজিটাল প্রযুক্তির অবদান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ডিজিটাল প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার, দিক নির্দেশনা ও সম্পৃক্ততায় কঠিনতর কাজ অতি সহজে সম্পন্ন করা সম্ভব। অবহেলিত উন্নয়ন বঞ্চিত এলাকায় যুব সমাজের মাঝে প্রযুক্তির অংশ গ্রহনে সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমে আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টি করে উন্নয়নের দ্বার উম্মোচন করতে পারে। আসুন মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে অঙ্গীকার করি সুখি সমৃদ্ধ, ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার সর্বজনীন ও অপরিহার্য করে তুলি। এবারের আলোচ্য বিষয় ছিল-সুখি সমৃদ্ধ, ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত বাংলাদেশ গঠনের লক্ষে ডিজিটাল প্রযুক্তির সর্বজনীন ব্যবহার। কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ড.মল্লিক আনোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা পুলিশ সুপার মফিজ উদ্দিন আহম্মেদ, জেলা আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক আজগর আলী, কুষ্টিয়া সরকারী কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর বদরুদ্দোজা, স্বাচিব নেতা ডাঃ আমিনুল হক রতন, জেলা জাসদের সভাপতি গোলাম মহসীন, হাজী সেলিনুর রহমান। প্রধান আলোচক হিসেবে আলোচনায় অংশ নেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের প্রফেসর ড.সরোয়ার মুর্শেদ রতন, বিশিষ্ট লেখক ও কলামিষ্ট শেখ গিয়াস উদ্দিন আহমেদ মিন্টু। যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালনে প্রতি বছরের ন্যায় এবারও কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসন দিনব্যাপী নানান কর্মসুচীর আয়োজন করে। সকালে কুষ্টিয়া ষ্টেডিয়ামের এক সংক্ষিপ্ত আলোচনা সমাবেশে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসন মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদানের জন্য বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্বর্ধিত করা হয়। এ সময় সম্বর্ধিত মুক্তিযোদ্ধারা নিজ জন্মভূমিতে সম্বর্ধিত হওয়ায় আবেগ-আপ্লুত হয়ে পড়ে। তারা বলেন, যে জাতি সম্মানীয়দের সম্মান দিতে পারে সে জাতি বিশ্বমন্ডলীর কাছেও সম্মানিত হয়। নিজের মাটিতে এই বিরল সম্মান শুধু আমাদের একার নয়। এটা পুরো কুষ্টিয়াবাসীর সম্মান। আমরা গর্বিত ও চির কৃতজ্ঞ কুষ্টিয়াবাসির কাছে। আলোচনা শেষে রাতে কালেক্টরেটের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার পাদদেশে জেলা শিশু একাডেমি ও শিল্পকলা একাডেমির পরিবেশনায় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও পুরস্কার বিতরণ করা হয়। এতে বিভিন্ন গণজাগনের ও দেশের গানের তালে তালে নেচেছে জেলা শিশু একাডেমির ক্ষুদে নাচিয়া ও শিল্পী কলা কৌশলীরা। সঙ্গীত পরিবেশন করে জেজলা শিশু একাডেমি ও জেলা শিল্পকলা একাডেমির শিল্পীবৃন্দ সহ বেতার ও টেলিভিশনের শিল্পীবৃন্দ। সঙ্গীত পরিবেশন ও নাচ চলে গভীর রাত পর্যন্ত। পরে জেলা শিশু একাডেমি আয়োজিত বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী বিজয়ীদের হাতে প্রধান অতিথি সহ অন্যান্য অতিথিবৃন্দ পুরস্কার তুলে দেন। অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা ও সার্বিক পরিচালনা করেন কবি শুকদেব সাহা।
কুষ্টিয়া জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কেএম রাহাতুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুষ্টিয়ার পুলিশ সুপার মফিজ উদ্দিন আহম্মেদ, জেলা আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক আজগর আলী, জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের কমান্ডার নাছিম উদ্দিন আহমেদ, ডেপুটি কমান্ডার হাজী রফিকুল আলম টুকু, বীর মুক্তিযোদ্ধা নাসির উদ্দিন মৃধা, আব্দুল মোমিন ও সানোয়ার উদ্দিন রিন্টু প্রমুখ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন আরডিসি ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জাহিদুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে নিহত সকল শহীদের আত্মার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে ১মিনিট দাড়িয়ে নিরবতা পালন করা হয়। পরিশেষে জেলার শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবার ও যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা ও বিশেষ উপহার সামগ্রী প্রদান করা হয়।
এদিকে স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে সন্ধ্যায় কুষ্টিয়া কালেক্টরেট ভবন চত্বরের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের পাদদেশে কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসন আয়োজিত মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ড.মল্লিক আনোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানেও তিনি প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন। তিনি তার বক্তব্যে আরো বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে সুখি সমৃদ্ধ ও দারিদ্রমুক্ত দেশ গঠনে ও জাতীয় উন্নয়নে ডিজিটাল প্রযুক্তির অবদান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ডিজিটাল প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার, দিক নির্দেশনা ও সম্পৃক্ততায় কঠিনতর কাজ অতি সহজে সম্পন্ন করা সম্ভব। অবহেলিত উন্নয়ন বঞ্চিত এলাকায় যুব সমাজের মাঝে প্রযুক্তির অংশ গ্রহনে সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমে আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টি করে উন্নয়নের দ্বার উম্মোচন করতে পারে। আসুন মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে অঙ্গীকার করি সুখি সমৃদ্ধ, ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার সর্বজনীন ও অপরিহার্য করে তুলি। এবারের আলোচ্য বিষয় ছিল-সুখি সমৃদ্ধ, ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত বাংলাদেশ গঠনের লক্ষে ডিজিটাল প্রযুক্তির সর্বজনীন ব্যবহার। কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ড.মল্লিক আনোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা পুলিশ সুপার মফিজ উদ্দিন আহম্মেদ, জেলা আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক আজগর আলী, কুষ্টিয়া সরকারী কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর বদরুদ্দোজা, স্বাচিব নেতা ডাঃ আমিনুল হক রতন, জেলা জাসদের সভাপতি গোলাম মহসীন, হাজী সেলিনুর রহমান। প্রধান আলোচক হিসেবে আলোচনায় অংশ নেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের প্রফেসর ড.সরোয়ার মুর্শেদ রতন, বিশিষ্ট লেখক ও কলামিষ্ট শেখ গিয়াস উদ্দিন আহমেদ মিন্টু। যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালনে প্রতি বছরের ন্যায় এবারও কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসন দিনব্যাপী নানান কর্মসুচীর আয়োজন করে। সকালে কুষ্টিয়া ষ্টেডিয়ামের এক সংক্ষিপ্ত আলোচনা সমাবেশে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসন মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদানের জন্য বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্বর্ধিত করা হয়। এ সময় সম্বর্ধিত মুক্তিযোদ্ধারা নিজ জন্মভূমিতে সম্বর্ধিত হওয়ায় আবেগ-আপ্লুত হয়ে পড়ে। তারা বলেন, যে জাতি সম্মানীয়দের সম্মান দিতে পারে সে জাতি বিশ্বমন্ডলীর কাছেও সম্মানিত হয়। নিজের মাটিতে এই বিরল সম্মান শুধু আমাদের একার নয়। এটা পুরো কুষ্টিয়াবাসীর সম্মান। আমরা গর্বিত ও চির কৃতজ্ঞ কুষ্টিয়াবাসির কাছে। আলোচনা শেষে রাতে কালেক্টরেটের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার পাদদেশে জেলা শিশু একাডেমি ও শিল্পকলা একাডেমির পরিবেশনায় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও পুরস্কার বিতরণ করা হয়। এতে বিভিন্ন গণজাগনের ও দেশের গানের তালে তালে নেচেছে জেলা শিশু একাডেমির ক্ষুদে নাচিয়া ও শিল্পী কলা কৌশলীরা। সঙ্গীত পরিবেশন করে জেজলা শিশু একাডেমি ও জেলা শিল্পকলা একাডেমির শিল্পীবৃন্দ সহ বেতার ও টেলিভিশনের শিল্পীবৃন্দ। সঙ্গীত পরিবেশন ও নাচ চলে গভীর রাত পর্যন্ত। পরে জেলা শিশু একাডেমি আয়োজিত বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী বিজয়ীদের হাতে প্রধান অতিথি সহ অন্যান্য অতিথিবৃন্দ পুরস্কার তুলে দেন। অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা ও সার্বিক পরিচালনা করেন কবি শুকদেব সাহা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন